1. admin@jn24news.com : admin :
  2. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৪:০১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ঈদুল আযহায় কোরবানির পশুর কোন সংকট হবে না: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৩৯ কালীগঞ্জে বাইপাস মোড়ে লড়ি মোটর সাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত-১ কারও উপর নির্ভর করে গণতন্ত্র আসবে তা মনে করি না: ফখরুল টিআইবির গবেষণা : জলবায়ু তহবিল থেকে বাংলাদেশকে ছিটকে দিয়েছে দুর্নীতি মুম্বাইয়ে ভয়াবহ ধূলিঝড়ে প্রাণ গেল ৮ জনের নলছিটিতে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপলক্ষে প্রার্থী ও জনগনের মুখোমুখি অনুষ্ঠান শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বিশেষ স্মার্ট কার্ড দেবে ইসি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে ইতালির ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

শুধু নোটিশ দিয়েই পরে আর কোনো ব্যবস্থা কেন নেওয়া হয় না: মালিক সমিতির

  • Update Time : শনিবার, ২ মার্চ, ২০২৪
  • ৫৫ Time View

জেএন ২৪ নিউজ ডেস্ক: যেকোনো দুর্ঘটনার পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নোটিশ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন। শুধু নোটিশ দিয়েই পরে আর কোনো ব্যবস্থা কেন নেয়া হয় না সেই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

হেলাল উদ্দিন বলেছেন, ‘যারা রেগুলেটরি বোর্ডে আছে তাদের কোনো শাস্তি হয় না। তারা শুধু নোটিশ দেন। নোটিশ বড় ব্যবস্থা না, আপনারা কেন সেই প্রতিষ্ঠান বন্ধ করলেন না, সেটা হচ্ছে প্রশ্ন?’

শনিবার (২ মার্চ) বেইলি রোডে পুড়ে যাওয়া ভবন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

মালিক সমিতির এই শীর্ষ নেতা আরও বলেন, যেসব রেগুলেটরি বোর্ড এ ভবনে ব্যবসার অনুমতি দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে সরকার শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিক। এই ধরনের ঘটনা আবার ঘটুক এটা আমরা চাই না। যার ত্রুটি থাকবে তার বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নেবে। সেটা যদি কোনো ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে হয় তবে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে, আর যদি কোনো সংস্থার বিরুদ্ধে হয় তবে সেটা সংস্থার বিরুদ্ধে। আপনারা সবকিছু বাণিজ্যিকিকরণ করবেন আর সেটার মাধ্যমে মানুষের জীবন চলে যাবে, এটা হতে পারে না। যে রেগুলেটরি বোর্ডের বিরুদ্ধে অভিযোগে সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করুক।’

হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘এখানে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি হয়েছে, কাস্টমারদেরও ক্ষতি হয়েছে। তাদের জীবন চলে গেছে। আমাদের শত কোটি টাকা এখানে নষ্ট হয়েছে।

দোকান মালিক সমিতির সভাপতি বলেন, আমরা বিডা এবং এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে আলোচনা করে মালিক সমিতিসহ বিভিন্ন স্টেক হোল্ডাররা বিভিন্ন মার্কেট পরিদর্শন করলাম। সেখানে আমরা দেখলাম কোথাও বিদ্যুতে সমস্যা, কোথাও ফায়ার সমস্যা। এগুলো সমাধানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।’

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে গ্রিন কোজি ভবনে লাগা আগুনে এ পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটসহ বিভিন্ন হাসপাতালে এখনো অনেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 Breaking News
Theme Customized By BreakingNews