1. admin@jn24news.com : admin :
  2. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ১১:০৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
কালীগঞ্জে বাইপাস মোড়ে লড়ি মোটর সাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত-১ কারও উপর নির্ভর করে গণতন্ত্র আসবে তা মনে করি না: ফখরুল টিআইবির গবেষণা : জলবায়ু তহবিল থেকে বাংলাদেশকে ছিটকে দিয়েছে দুর্নীতি মুম্বাইয়ে ভয়াবহ ধূলিঝড়ে প্রাণ গেল ৮ জনের নলছিটিতে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপলক্ষে প্রার্থী ও জনগনের মুখোমুখি অনুষ্ঠান শতাধিক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে বিশেষ স্মার্ট কার্ড দেবে ইসি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে ইতালির ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর গণমাধ্যমকর্মী আইন নিয়ে মতামত নেওয়া শুরু সমমনা দলগুলোকে সক্রিয় করবে বিএনপি ব্রাজিলের বন্যা বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৭

দেশে বেসরকারি হাসপাতালে এতো সিজার মেনে নেয়া যায় না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

  • Update Time : বুধবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৬৭ Time View

জেএন ২৪ নিউজ ডেস্ক: দেশের বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে সিজারের হার অত্যধিক হওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলছেন, বিষয়টি মেনে নেওয়ার মতো না। এটি কমাতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বুধবার দুপুরে রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ ব্যাপারে কথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, সরকারি হাসপাতালগুলোতে সিজারের হার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ। অন্যদিকে বেসরকারি হাসপাতারে এর পরিমাণ ৮০ শতাংশের কাছাকাছি। যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী একটি দেশে সর্বোচ্চ ১৫ থেকে ২০ শতাংশ সিজার মেনে নেওয়া যায়, কিন্তু এর বেশি কখনোই মেনে নেওয়ার মতো নয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে নজরদারি বৃদ্ধি করা হবে। একই সঙ্গে কীভাবে সিজারের পরিমাণ কমিয়ে আনা যায় তার জন্য সবরকম চেষ্টাই আমরা করে যাব।

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি আমরা বেশ কিছু হাসপাতালে ইন্সটিটিউশনাল প্র্যাকটিস শুরু করেছি। প্রতিনিয়ত অসংখ্য মানুষ সরকারি হাসপাতালের বৈকালিক সেবায় চিকিৎসা নিচ্ছে। সেবা পেয়ে তারা খুশি। পর্যায়ক্রমে দেশের সবগুলো মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই কার্যক্রম শুরু হবে।

জাহিদ মালেক বলেন, হাসপাতালে সেবা দিতে গিয়ে প্রায় সময়ই চিকিৎসকরা নানা সমস্যায় পড়েন। হাসপাতাল ভাঙচুর, মারামারি হয়। এই সমস্যা সমাধানে আমরা আগামী সংসদেই স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন পাস করার চেষ্টা করব।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 Breaking News
Theme Customized By BreakingNews