1. admin@jn24news.com : admin :
  2. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
ফরিদপুরে দুই সহোদর হত্যা: চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা ভারতীয় তিন কোম্পানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা যদি বন্ধু হও সীমান্তে অহরহ গুলি কেন, ভারতকে ফারুক বাংলাদেশ কংগ্রেসের ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত খালেদা জিয়ার সঙ্গে মির্জা ফখরুলের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি ১২ দলীয় জোটের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন দেখে লজ্জিত শাহবাজ শরিফ ভোটের মাঠ থেকে স্বজনদের সরাতে পারেননি আ.লীগের মন্ত্রী-এমপিরা কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গা ভোটার, তালিকা চান হাইকোর্ট গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৫ জুন

কিছুতেই স্বস্তি মিলছে না নিত্যপণ্যে

  • Update Time : শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ১২৯ Time View

অনলাইন ডেস্ক : নিত্যপণ্যের বাজারে কিছুতেই স্বস্তি মিলছে না। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে নাভিশ্বাস উঠেছে ক্রেতা সাধারণের। চাল, ডাল, মাছ, মাংস, তেল, লবণ, ছোলা, চিনি শাক-সবজিসহ কোনো পণ্যের দামই নাগালের ভিতরে নেই। পণ্যের বাজারে রমজান মাসজুড়েই চলছে সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য। ভোক্তা সাধারণ বলছেন, সরকারের শক্ত কোনো মনিটরিং না থাকায় বাজার নিয়ন্ত্রণে আসছে না। পাইকারি ও খুচরা বাজারের বিক্রেতারা একে অন্যকে দোষারোপ করছেন।

প্রতিবছরের মতো এবারও রোজার আগে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল নিত্যপণ্য আমদানির শুল্ক কমানো হয়েছে। দামও কমবে। বাস্তবে হয়েছে উল্টো। তবে গত কয়েক দিন ধরে পিঁয়াজের দাম কিছুটা কমতির দিকে। রোজায় জনসাধারণকে কিছুটা স্বস্তি দিতে বাজারের লাগাম টানতে সরকার গত ৮ ফেব্রুয়ারি খেজুর, চিনি, সয়াবিন তেল ও চাল আমদানিতে শুল্ক ছাড় দিয়েছিল। সয়াবিন তেল ছাড়া অন্য তিন পণ্যের শুল্ক ছাড়েও দাম কমেনি। ভ্রাম্যমাণ আদালত, বিএসটিআই, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মনিটরিং টিমের তৎপরতা বাড়িয়ে বাজারে ইতিবাচক কোনো প্রভাব ফেলা সম্ভব হয়নি। সাধারণ ভোক্তারা বলছেন, নিত্যপণ্যের বাজার এখন অনেকটাই অস্থির। মূল্যস্ফীতিও বেশি। করোনার পর বিশ্বের অন্যান্য দেশ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নানা কার্যকর পদক্ষেপ নিলেও বাংলাদেশ ছিল অনেক পিছিয়ে। ফলে করোনার সময় যে মূল্যস্ফীতি বেড়েছিল, তার আঁচ এখনো রয়ে গেছে। এ পটভূমিতে রোজা কিংবা ঈদের আগে তড়িঘড়ি করে নেওয়া এসব পদক্ষেপ খুব একটা কাজে আসে না। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নিতে হবে যথাসময়ে। বদলাতে হবে বাজার ব্যবস্থাপনা, বাড়াতে হবে প্রতিযোগীর সংখ্যা। বাড়তি দামে বিক্রি হতে থাকা মাছ, মাংস, ব্রয়লার মুরগির ধারেকাছেও যেতে পারছেন না নিম্নআয়ের মানুষ। গরুর মাংসের কেজি আবার ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায় উঠেছে। এতে করে ভোক্তার পাত থেকে উঠে যেতে শুরু করেছে মজাদার গরুর মাংস। কেজিতে উচ্চ দরে তরমুজ বিক্রির প্রতিবাদ করায় গত কয়েক দিন ধরে তরমুজ কেনা থেকে বিরত থাকছেন অনেকেই। যার একটা প্রভাব পড়েছে তরমুজের বাজারে। কিছুটা দামও কমেছে। তবে অন্যান্য ফলে যেমন- আপেল, কমলা, আঙ্গুর, সফেদা, বেদানা, পেয়ারা, পেঁপের দাম এখনো আকাশচুম্বী। চাল ও ডালের বাজার তো আরও আগে থেকেই ঊর্ধ্বমুখিতা বজায় রেখেছে। এ জন্য টিসিবির মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে চাল, ডাল, তেল, ছোলা, পিঁয়াজ সরবরাহ করেও বাজারে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি সরকার। তবে সাশ্রয়ী মূল্যে এসব পণ্য সরবরাহ করায় কিছু মানুষের উপকার হয়েছে; যা অস্বীকার করা যায় না। তবে এটা খুবই অপ্রতুল।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 Breaking News
Theme Customized By BreakingNews