1. admin@jn24news.com : admin :
  2. mail.bizindex@gmail.com : newsroom :
বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২৬ পূর্বাহ্ন

মুদি দোকান থেকে বিকাশ কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণা, ৩ জন গ্রেপ্তার

  • Update Time : রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩
  • ৮৭ Time View

জেএন ২৪ নিউজ ডেস্ক: রাজধানীতে প্রতারক চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার সকালে নাটরের লালপুর এবং রাজশাহী জেলার বাঘা থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার তিনজন অভিনব সব উপায়ে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- মো. ফজলে রাব্বি (২০), মো. রাজন আলী (২২) ও রঞ্জু আহম্মেদ (২২)

সাহায্যের নামে বিপদে ফেলে টাকা হাতিয়ে নেয় ‘ইমো রাজন’!

নাম রাজন। কিন্তু এলাকাবাসীর কাছে পরিচিত ‘ইমো রাজন’ নামে। তিনি অভিনব উপায়ে ইমোর মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেন। তিনি বিভিন্ন নামে ইমোতে অনেকগুলো গ্রুপ খুলেন। ইমো সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্যই এসব গ্রুপ খুলেন তিনি। এই গ্রুপে যুক্ত হওয়ার পর বিভিন্ন ব্যক্তিকে নিশানা করা হয়। এরপর বিভিন্ন উপায়ে বিভিন্ন নাম্বার থেকে তার ইমোতে বিপুল সংখ্যক ‘স্টিকার ম্যাসেজ’ পাঠানো হয়। এত বিপুল সংখ্যক ম্যাসেজ আসার একপর্যায়ে ওই নাম্বারের কার্যকরিতা স্থগিত (হ্যাং) হয়ে যায়।

তখন ওই কথিত ‘রাজনের’ ফেসবুক গ্রুপে সহযোগিতা চান। তখন রাজন ওই ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে এই ‘সমস্যা’ সমাধানের জন্য তার আইডিতে ঢুকার একসেস চান। এক্ষেত্রে গ্রাহকের কাছে একটি ওটিপি যায়, ওই ওটিপির মাধ্যমে অন্যরাও একসেস পায়। ইমোতে ঢুকে রাজন সেই ইমোর সব ম্যাসেজ পড়ে নেন এবং তার আত্মীয় স্বজন সম্পর্কে তথ্য নেন। এরপর তার আত্মীয়ের কাছে ‘আমি বিপদে পড়েছি, টাকা পাঠান’ ‘মা অসুস্থ, টাকা পাঠান’ – এ জাতীয় বিভিন্ন বার্তা পাঠিয়ে পাঁচ হাজার, ১০ হাজার, ১৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন। তার এমন বিভিন্ন গ্রুপ আছে। তার মধ্যে রাজন স্টোরি, রাজন সলিউশন উল্লেখযোগ্য।

মুদি দোকান থেকে বিকাশ কর্মকর্তা পরিচয়ে ফোন দেন

পেশায় মুদি দোকানদার রনজু আহম্মেদ। কিন্তু তিনি করেন বিকাশ কর্মকর্তা সেজে প্রতারণা! দোকানে বসেই বিকাশ কর্মকর্তা সেজে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। একজনের নামে সিম অন্যের কাছে বিক্রি করেন ফজলে রাব্বি!

সাধারণত সড়কের পাশে যারা সিম বিক্রি করেন তাদের কেউ কেউ বিভিন্ন অসদুপায় অবলম্বন করে মানুষের কাছ থেকে একাধিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট গ্রহণ করেন। পরে সেই ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে আরও সিম ইস্যু করেন। সেসব সিম উচ্চমূল্যে বিভিন্ন প্রতারক চক্রের কাছে বিক্রি করেন রাব্বি। সাধারণত সিমের দামের তুলনায় এগুলোর মূল্য ৪/৫ গুণ বেশি। এসব সিম দিয়েই প্রতারকরা বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজ করে চালায়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2019 Breaking News
Theme Customized By BreakingNews